ওয়েব ডেস্ক; ২৪ মে : পূর্ব মেদিনীপুরের মতো এলাকায় বহু মানুষ হৃদরোগের লক্ষণ দেখা দিলে কাছাকাছি স্ট্যান্ডঅ্যালোন ক্যাথ ল্যাব বা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যান। এসব জায়গায় পরিকাঠামোর সীমাবদ্ধতার কারণে রোগীদের ঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পাওয়া অনেক সময় সম্ভব হয় না। রিপোর্ট, রেফারেল ও পরীক্ষা করতে করতে অনেক সময় নষ্ট হয়, যা রোগীর অবস্থাকে আরও জটিল করে তোলে।

কার্ডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার একটি গবেষণা বলছে, দ্বিতীয় সারির শহর এবং গ্রামের ৪০ শতাংশেরও বেশি হৃদরোগীকে দেরিতে রেফার করা হয় — যখন তাঁদের অবস্থা ইতিমধ্যেই খারাপ হয়ে গিয়েছে। অনেক পরিবারকে রাতে বা অপ্রস্তুত অবস্থায় রোগীকে বড় শহরে নিয়ে যেতে হয়, যাতে আরও সময় নষ্ট হয়।

এই পরিস্থিতির পরিবর্তন এনেছে মণিপাল হাসপাতাল, কলকাতা। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে এখন এখানে সম্পূর্ণ হৃদরোগের চিকিৎসা সম্ভব — নির্ভুল ডায়াগনসিস থেকে শুরু করে জটিল অস্ত্রোপচার পর্যন্ত। পূর্ব মেদিনীপুর থেকে বহু রোগী এখন শুধু চিকিৎসার জন্য নয়, জীবন বাঁচানোর আশায় মণিপাল হাসপাতালে আসছেন।

মণিপাল হাসপাতাল ঢাকুরিয়ার কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ প্রকাশ কুমার হাজরা বলেন, “আমরা গর্বের সাথে বলতে পারি যে পূর্ব মেদিনীপুরের মানুষকে এখন আর রাজ্যের বাইরে যেতে হবে না উন্নত হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য। কলকাতাতেই মণিপালে সবরকম সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে — তা-ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *